জনগণের ভালোবাসা আর জননেত্রী শেখ হাসিনার আস্থা ও বিশ্বাসের মর্যাদার রক্ষক সাইদুল করিম মিন্টু
প্রকাশিত: ১০-১১-২০২২ দুপুর ১২:৫
ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামীলীগের অপ্রতিরোধ্য ও অপ্রতিদন্দ্বী সাধারন সম্পাদক প্রার্থী হচ্ছেন,জাতির জনকের সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনার একনিষ্ঠ কর্মী,বঙ্গবন্ধুর আদর্শের তৃণমূলের একজন যোদ্ধা হিসেবে আজীবনের ভালবাসার দল ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামীলীগ এর সাধারন সম্পাদক,সাবেক ঝিনাইদহ পৌর সভার মেয়র, ঝিনাইদহের জনগনের ভালোবাসা আর জননেত্রী শেখ হাসিনা আস্থা ও বিশ্বাস এর মর্যাদা রক্ষা করে যিনি দীর্ঘদিন রাজনীতি করেছেন, অভিরাম ছুটে চলেছেন অসহায় মানুষের পাশে, মানবতার ফেরিওয়ালা নিরন্তর ছুটে চলা একজন, মহানুভব দয়ালু, মানবতার অকৃত্রিম বন্ধু তারই নাম সাইদুল করিম মিন্টু।
আগামী ১৩ নভেম্বর ত্রিবার্ষিক সম্মেলন '২০২২ এ সংগঠনের দুর্দিনের কান্ডারি সুখদুঃখ এর সাথী ঝিনাইদহ বাসির সর্বজনপ্রিয় কর্মবীর মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সভানেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার বীর সিপাহশালা ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক জননেতা আলহাজ্ব সাইদুল করিম মিন্টুই সাধারন সম্পাদক নির্বাচিত হবেন এমন প্রত্যাশা আওয়ামীলীগের সকল পর্যায়ের নেতা-কর্মিদের।
ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামীলীগ তথা এ জেলার জনগনের ভালোবাসা আর জননেত্রী শেখ হাসিনা আস্থা ও বিশ্বাস এর মর্যাদা রক্ষা করে যিনি দীর্ঘদিন রাজনীতি করেছেন তারই নাম আলহাজ্ব সাইদুল করিম মিন্টু।
আগামী ১৩ নভেম্বর এর ত্রিবার্ষিক সম্মেলন'২০২২ এ ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামীলীগ এর অপ্রতিরোধ্য ও অপ্রতিদ্বন্দ্বী সাধারন সম্পাদক প্রার্থী সাইদুল করিম মিন্টু !
ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামীলীগ এর অপ্রতিরোধ্য ও অপ্রতিদ্বন্দ্বী সাধারন সম্পাদক প্রার্থী সাইদুল করিম মিন্টু ! তার পিছনে কিছু গুরুত্বপূর্ন কারন ও আছে ঃ ১) সাইদুল করিম মিন্টু’ই ঝিনাইদহের রাজনীতিতে দীর্ঘদিন মাঠপর্যায় কঠোর পরিশ্রম করেছেন।২) সাইদুল করিম মিন্টু ভাই ছাত্রলীগ করেছেন ঝিনাইদহ জেলাতে দাপটের সাথে এবং তিনি বর্তমান সময়ের অনেক ছাত্রলীগ নেতার আইকন।৩) সাইদুল করিম মিন্টু ভাইয়ের কোন গুন্ডা বাহিনী নাই।৪) সাইদুল করিম মিন্টু ভাইয়ের কোন টেন্ডারবাজ বাহিনী নাই।৫ সাইদুল করিম মিন্টু ভাইয়ের নাই কোন মাদক সিন্ডিকেট।
অপ্রতিরোধ্য ও অপ্রতিদ্বন্দ্বী সাইদুল করিম মিন্টু ভাইয়ের!রাজনৈতিক ও সামাজিক কার্যক্রমঃ১৯৭৮সালে ঝিনাইদহ সরকারি উচ্চ বালক বিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে রাজনীতিতে প্রবেশ। ১৯৮২সালে মহকুমা ছাত্রলীগের সক্রিয় কর্মী এবং এরশাদ সামরিক সরকারের মার্শাল লআইনে কারাবরণ করেন।১৯৮৩সালে ঝিনাইদহ জেলা ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক দায়িত্ব পালন করেন। ঢাকায় অবস্থান কালে মধ্য ফেব্রুয়ারিতে শিক্ষা ভবনের সামনে স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে সক্রিয় অংশ গ্রহণ করেন এবং গ্রেফতার হন। ঐ আন্দোলনে জাফর জয়নাল কাঞ্চন দীপালী সাহা সহ কয়েক জন ছাত্র নেতা নিহত হন।
১৯৮৪ বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ঝিনাইদহ জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন।১৯৮৫ এরশাদ সরকারের প্রহসনমূলক উপজেলা নির্বাহী বর্জনের মিছিলে গ্রেফতার হন এবং আন্দোলনরত ছাত্রনেতা হিসেবে কারাবরণ করেন।১৯৮৬ ৭ই মে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ১৫ দল (আওয়ামী লীগ) কর্তৃক মনোনীত প্রার্থী মরহুম এ্যাড. আয়ুব হোসেরন নির্বাচনী প্রচারণায় অন্যতম ভূমিকা রাখেন এবং নির্বাচনে সমন্বয়কের দায়িত্ব পালন করেন।১৯৮৭ জননেত্রী শেখ হাসিনা যশোর থেকে ফরিদপুর গমন উপলক্ষে সড়কপথে ঝিনাইদহ আসার সময় সাইদুল করিম মিন্টুর নেতৃত্বে শাপলা চত্ত্বরে (বর্তমানে পায়রা চত্ত্বর) ছাত্রলীগ কর্মীরা আপনাকে ফুলের মালা দিয়ে বরণ করেন এবং মটর শোভাযাত্রা করে কামারখালি ফেরিঘাট পর্যন্ত পৌছে দেন।
১৯৮৮ সালে স্মরণ কালের ভয়বহ বন্যায় অসহায় বন্যার্ত মানুষের জনামাল রক্ষায় পাশে দাড়ান। ফ্রিডম পাটির জনসভায় কর্নেল ফারুক গংদের প্রতিরোধ আক্রমন করে জনসভা ভন্ডুল ও ঝিনাইদহ থেকে বিতাড়িত করেন ও নিজেও মারাত্মক আহত হন এবং পরবর্তীতে কারাবরণ করেন।
ঝিনাইদহ জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি নির্বাজিত হনঃ ১৯৮৯ সালে স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে লাগাতার সংগ্রাম করার লক্ষ্যে দেশব্যাপী ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয়। এসময়ে ঝিনাইদহ জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি হিসেবে ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক নির্বাচিত হন।
১৯৮৯ সালে ১৫ই আগষ্ট বিশাল শোক র্যালী করা কালীণ বিপ্লবী ছাত্রমৈত্রীর আক্রমণে মারাত্মক ভাবে আহত হন এবং ৭ই সেপ্টেম্বর সরকারি কেশব চন্দ্র মহাবিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের মিছিলের উপর বিপ্লবী ছাত্রমৈত্রী অতর্কিত আক্রমনে জেলা ছাত্রলীগের সদস্য সেকেন্দার আলী শহিদ হন। মাননীয় নেত্রী আপনি সেইদিন শহীদ সেকান্দার আলীর গ্রামের বাড়ি শৈলকুপা উপজেলার দুধসর গ্রামে মরহুমের কবর জিয়ারত করতে যান।
১৯৯০ স্বৈরচার বিরোধী উত্তাল বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলনে স্বৈরাচার বিরোধী লড়াকু সৈনিক হিসাবে সক্রিয় ভূমিকা পালন করায় কারাবরণ করেন।১৯৯১ সালে ষড়যন্ত্রমূলক সুহ্ম কারচুপির নির্বাচনে বিএনপি সরকার গঠন করলে অবৈধ নির্বাচন মানি না বাতিল কর” স্লোগান দিয়ে মিছিল করারয় পোস্ট অফিস মোড়ে বিএনপির গুন্ডা বাহিনী হাতুড়ি হকিস্টিক দিয়ে বেদম প্রহার করে সঙ্গাহীন অবস্থায় ফেলে রেখে যায়।
১৯৯২ সালে ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামীলীগের কনিষ্ঠ সদস্য নির্বাচিত ভারতের অযোদ্ধায় বাবরি মসজিদ হামলায় তৎকালীন বিএনপি সরকারের প্ররোচনায় সাম্প্রদায়ীক দাঙ্গা শুরু হলে ঝিনাইদহে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের পাশে দাড়ান এবং স্থানীয় সমমনা রাজনৈতিক দল সমূহকে একত্রিত করে আন্দোলন গড়ে তোলেন এবং নৈশকালীন পাহারার ব্যবস্থা করেন। সে সময় তিনি- হিন্দু নয় মুসলিম নয় আমরা সবাই বাঙালি তুমি কে আমি কে বাঙালি। বাঙালি স্লোগান এবং কর্মসূচি গ্রহণের মাধ্যমে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষা করেন।
১৯৯৩-১৯৯৪ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবকলীগ ঝিনাইদহ জেলা শাখার আহ্বায়ক নিবৃাচিহন হন এবং আওয়ামী লীগের কনিষ্ঠ সদস্য হিসেবে আওয়ামী লীগ যুবলীগ ছাত্রলীগকে সংগঠিত করে তৎকালীন বিএনপি জামাত জোট সরকারের এমপি মসিউর গংদের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক কর্মসূচী গ্রহণ করেন। যে কারণে মসিউর গংয়ের ব্যক্তিগত রোষাণলে পড়েন।১৯৯৬ সালে বিএননি জামায়াত জোট সরকারের সময় মাগুরায় উপনির্বাচিনে নির্লজ্জ কারচুপি নিকৃষ্ট ইতিহাস তৈরি করে। পাশের জেলা ঝিনাইদহে এর বিরুদ্ধে তাৎক্ষনিক ব্যাপক গণ-আন্দোলন সংগঠিত করেন।
১৯৯৭ সালে সক্রিয় সাবেক ছাত্রলীগ কর্মীদের নিয়ে জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের নতুন আহ্বায়ক কমিটি গঠন করে তাদেরকে রাজনৈতিক ভাবে পুনর্বাসন করে জেলা আওয়ামী লীগের হাতকে শক্তিশালী করেন। ১৯৯৮ সালে শতাব্দীর ভয়াবহ বন্যার সময় থেকেম থাকেনি সাইদুল করিম মিন্টু। কর্মীদের সাথে নিয়ে দক্ষিণ-পশ্চিম জেলাগুলোতে ত্রাণ তৎপরতা পরিচালনা করেন।১৯৯৯-২০০০ জেলার সকল অঙ্গ সংগঠনকে সাথে নিয়ে শ্রমিকলীগ গঠনে ব্যস্ত হন। এসময়ে জেলা শ্রমিক লীগ গঠন করে আওয়ামী রাজনীতিতে সক্রিয় করে তোলেন।
২০০১-২০০৩ সালে সাংগঠনিক দক্ষতা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় গড়ে ওঠা মানুষদের সাথে নিয়ে সামাজিক ও রাজনৈতিক সংঘবদ্ধ করে তোলায় বিএনপির এমপি মশিউর রহমান রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার লক্ষ্যে তার নিজ বাসভবনে সাজানো গ্রেনেড হামলার মামলায় তাকে প্রধান আসামী করে ব্যাপক নির্যাতন ও পুলিশি হয়রানী করে। এরই ধারাবাহিকতায় বিএনপির অন্তর্দন্দ্বে নিহত মোসলেম হত্যা মামলায় তাকে এক নম্বর আসামী করে রিমান্ডে আনার জন্য ব্যাপক প্রশাসনিক প্রভাব বিস্তার করতে থাকে। ঐসময়ে তিনি আত্মগোপন করেন। পরবর্তীতে হাই কোর্টে আত্মসমর্পন করে ৬ সপ্তাহের জামিন নিয়ে ঝিনাইদহে ওয়াজের আলী স্কুলের মাঠে আপনার প্রোগ্রাম করে পরবর্তীতে নিম্ন কার্টে আত্মসমর্পন করলে কারাগারে প্রেরণ করা হয়।
২০০৪সালের ২১ আগস্ট বঙ্গবনধু এভিনিউয়স্থ দলীয় কার্যালয়ের সামনে ইতিহাসের সর্ব নিকৃষ্ট ভয়াবহ গ্রেনেড হামলায় আহত আ.ফ.ম বাহাউদ্দীন নাসিম ওবায়দুল কাদের পংকজ দেবনাথ নির্মল গোস্মা সহ আহতদের নিয়ে হাসপাতালে ছোটেন এবং রক্ত সংগ্রহের কাজে নিয়োজিত থাকেন যা জাতীয় বিভিন্ন প্রকাশনায় প্রকাশিত হয়।২০০৬ সালেজোট সরকারের নির্যাতনে আওয়ামী লীগ কর্মীরা যখন দিশেহারা তখন ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামীলীগ কার্যালয়ে কর্মী সভা চলাকালে শসস্ত্র বিএনপি জামানত জোটের সন্ত্রাসীরা হামলা চালায়। এসময় সাইদুল করিম মিন্টু উপস্থিত কর্মীদের নিয়ে হামলা প্রতিহত করেন এবং মিছিল নিয়ে শহর প্রদক্ষিন করেন।২০০৭ সালে ১/১১ ঢাকা শহরে আ.ফ,ম বাহাউদ্দীন নাসিম এর নির্দেশে সাইদুল করিম মিন্টু স্বেচ্ছা সেবক লীগের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিসেবে জননেত্রী শেখ হাসিনার গ্রেফতারের প্রতবিাদে মিছিল ও পোস্টারিং করেন। সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের সাথে ঢাকায় বিভিন্ন স্থানে গোপন মিটিং করেন এবং নতুন কর্মসূচি গ্রহণ করেন ও বাস্তবায়ন করেন।
২০০৮সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন পত্র সংগ্রহ করেন। মনোনয়ন না পেয়েও জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ প্রার্থীর পক্ষে সক্রিয় ভাবে কার্যক্রম পরিচালনা করে নৌকার প্রার্থীকে জয়লাভ করান।২০১১সালে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে মনোনয়ন নিয়ে ঝিনাইদহ পৌরসভার মেয়র নির্বাচিত হন। শুধুমাত্র জনপ্রিয়তা এবং সাধারণ মানুষের নৌকার প্রতি ভালোবাসার কারণে জয়লাভে সমর্থ হন। নির্বাচনে আওয়ামী বিদ্রোহী প্রার্থী এবং স্থানীয় দলীয় কতিপয় ব্যক্তি আবারো তাকে পরাজিত করতে সক্রিয় ষড়যন্ত্র করে ব্যর্থ হয়।২০১২সালে ঝিনাইদহ পৌরসভা থেকে জাগরণের ৩৬৫ দিন উদযাপন । জননেত্রী শেখ হাসিনা সরকারের উন্নয়ন এবং ঝিনাইদহ পৌরসভার উন্নয়ন ও উন্নয়ন পরিকল্পনা নিয়ে অনুষ্ঠিত এ অনুষ্ঠান স্থানীয়ভাবে দারুণভাবে সাড়া জাগায় ।
২০১৩সালে ঝিনাইদহ পৌরসভার মেয়র এর উদ্যোগে ‘প্রেরণা৭১’ এর নির্মাণ । ৮ অক্টোবর ২০১৩ সালে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঝিনাইদহে এসে উপস্থিত থেকে উদ্বোধন করেন।
২০১৪সালে বিএনপি জ্বালাও পোড়াও করে রাস্তা বন্ধ করে দেয়।ঐ সময় সাইদুল করিম মিন্টুর নেতৃত্বে বিএনপি কে প্রতিহত করা হয় এবং ডি.সি,এস.পি,ডি.আই.জি এসে বাস,ট্রাক শ্রমকি মালিকদের নিয়ে মিটিং করে গাড়ি চালু রাখা হয় এবং সমাবেশ করা হয় সাইদুল করিম মিন্টুর নেতৃত্বে।
২০১৫সালে ২৫মার্চ ২০১৫খ্রি. তারিখে জাতীয় নেতৃবৃন্দের উপস্থিতিতে ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলনে তিনি সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হওয়ার পরে সাংগঠনিক ভাবে দলকে শক্তিশালী করার লক্ষে কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের নির্দেশে ইতিমধ্যে ঝিনাইদহ সদর ও হরিণকুন্ডুর ১৩ টি ইউনিয়নে সম্মেলনের মাধ্যমে নতুন নেতৃত¦ সৃষ্টি করেন।২০১৬ সালে ঝিনাইদহ পৌরসভার উদ্যোগে প্রেরণা চত্বরে দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তর শহীদ মিনার নির্মাণ।২০ ফেব্রুয়ারি২০১৬ তারিখে ভাষা শহীদ আলতাফ মাহমুদের কন্যা শাওন মাহমুদ এটি উদ্বোধন করেন।২০১৮সালে১লা সেপ্টেম্বর সিআরআই এর ইয়াং বাংলা প্রদত্ত ২০১৫ এবং ২০১৭ সালে ‘জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড ’ প্রাপÍ সারা বাংলাদেশের ৬০ জন ইয়ুথ আইকন ও সংগঠনদের ‘আমি ঠিক দেশ ঠিক’ স্মারক সম্মাননা প্রদান করেন।উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার এর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের মাননীয় প্রতিমন্ত্রী জনাব জুনাইদ আহমেদ পলক এমপি।
পরিচ্ছন্ন রাজনীতির আইকন হিসাবে ঝিনাইদহের জনগন মিন্টু ভাইকে মূল্যায়ন করে। এর জন্য তিনি শুধু রাজপথে রাজনীতি করে জনগনের হৃদয় জয় করেন নাই, তিনি সামাজিক কর্মকান্ডে নিজেকে উৎস্বর্গ করেছে দিন রাত। সমাজসেবা বলতে যদি কিছু বোঝা যায় তবে তাকে অনুসরণ করলে জানা যাবে।
ঝিনাইদহের পৌর এলাকার এমন কোন মসজিদ, মাদ্রাসা, মন্দির, গীর্জা, নাই যেখানে সাইদুল করিম মিন্টু ভাইয়ের অনুদান নাই।ওয়াজ মাহফিল, ইফতার পার্টি, বড় দিন, পূজা সকল ধর্মের ধর্মীয় অনুষ্ঠানে তার অংশগ্রহণ এর মাধ্যমে সামাজিক সম্পর্ক দৃঢ়ভাবে সৃষ্টি করেন।বিভিন্ন সমস্যাই গনসচেতনতায় বৃদ্ধির লক্ষে কাজ করে। (বিশেষ করে করোনাকালিন সময়ে। তিনি সারা শহরে মাইকের ঘোষণা মাধ্যমে সবাইকে সচেতন করেছেন।সবচেয়ে বড় গুন তিনি হাইব্রীডদের প্রধান্য দেয় না। দল ক্ষমতায় আসলে সবাই দলে আসবে এটাই সাভাবিক। কিন্তু তাই বলে তাদের মাথায় তুলে নাচবে এটা তাঁর রাজনৈতিক ইতিহাসে নাই। সুতরাং জননেত্রী নির্দেশ শুদ্ধি অভিযান এর মাধ্যমে ক্লীন ইমেজের ও জনগনের ভালবাসার নেতাই হবে আগামীর রাজনৈতিক নেতা নির্বাচনের বিবেচিত বিষয়। সেই দৃষ্টিতে সাইদুল করিম মিন্টু ভাই এখন সময়ের প্রয়োজন একমাত্র অধিকারী ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগের পুনরায় সাধারণ সম্পাদক হিসাবে।
আলহাজ্ব সাইদুল করিম মিন্টু বলেন,ইনশাহ্ আল্লাহ্ আমি পুনরায় সাধারন সম্পাদকের দায়িত্ব পেলে জাতির জনকের সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা অনুযায়ী প্রিয়নেত্রীর আস্থা ও বিশ্বাস এর মর্যাদা রক্ষা করে ৭৫ পরবর্তী ৯৬ পর্যন্ত আওয়ামীলীগ এর সর্বোচ্চ দুর্দিনের ত্যাগী জীবনবাজী রাখা নেতাকর্মী ও ১/১১ সহ সংগঠন এর সকল দু:সময়ের জানবাজী রাখা রাজপথের সাহসী যেমন ৯৬ /২০০৮ পরবর্তী ক্ষমতার স্বাদ গ্রহনের পর হারিয়ে যাওয়া মুজিব আদর্শের অভিমানী দেশপ্রেমিক-ত্যাগী-নির্লোভ আত্ম সন্মানবোধী ও রাজপথে মুজিবকন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বের সাহসী অবহেলিত সন্মানীত নেতাকর্মী সহ আলোকিত ব্যক্তিত্ব সম্পূর্ণ ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামীলীগ গড়তে আগামী ১৩ নভেম্বর ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে নির্বাচিত সভাপতির সাথে একই মতাবলম্বী হয়ে কাজ করবো ! তাই সকল প্রকার অন্যায়, অনিয়ম ও দুর্নীতির বিপক্ষে জাতিরজনকের যোগ্যকন্যা মাতৃসম নেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার চলমান শুদ্ধি অভিযানে প্রিয় নেত্রীর একজন যোগ্য কর্মী হয়ে সংগঠন ও বর্তমানে ঝিনাইদাহ’র সুবিধাবাদী লুটেরা আংগুলফুলে বটগাছ নির্ভর কালোটাকার মালিকদের দৌরাত্ম্য থেকে "নীতির রাজা রাজনীতি"র মাঠকে পরিচ্ছন্ন করার স্বার্থে আমার প্রিয় সকল স্তরের দুর্দিনের সাথী সন্মানীত অগ্রজ, স্নেহের অনুজও সহযোদ্ধাদের দোয়া ও সার্বিক সহযোগীতা বিনীত ভাবে প্রার্থনা করছি!আপনারা সকলে আমার জন্য দোয়া করবেন!জয় বাংলা-জয় বঙ্গবন্ধু,জয় হোক জননেত্রী শেখ হাসিনা,বিজয়ী হোক ঝিনাইদহ বাসির প্রিয় ভাই,আলহাজ্ব সাইদুল করিম মিন্টু ভাইয়ের।