সন্দ্বীপে জামশেদ মেম্বার কর্তৃক মৎস্য আহরনকারীদের থেকে চাঁদা দাবির অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন
প্রকাশিত: ১৯-৬-২০২৫ দুপুর ৩:৪২
সন্দ্বীপের মগধরা ইউনিয়নের ৮ ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডের কয়েকজন মৎস্য আহরনকারী মুসলিম জেলেদের কাছ থেকে চাঁদাবাজীর অভিযোগ জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছে কয়েকজন ভুক্তভোগী।তাদের কাছ থেকে চাঁদাবাজির অভিযোগে অভিযুক্তের নাম জামসেদ মেম্বার ও তার গং । ১৮ জুন বুধবার সন্ধ্যা ৫ টায় এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগীরা জানান, বিগত ১৯ মে মগধরা ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের একটি খাল দখলকে কেন্দ্র করে রিফাত নামের দশম শ্রেণির এক শিক্ষার্থী হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়। সে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়ে দায়ের করা মামলায় তাদেরকে আসামী করা হয়েছে । তাদের অভিযোগ, সাগরে তাদের মাছ ধরার জালের খোপ রয়েছে। এ খোপে কাজ করা তাদের স্টাফ (নায়া) দেরকে মামলার আসামী করার ভয় দেখিয়ে চাঁদা নিয়ে যায় হত্যাকাণ্ডের শিকার রিফাতের পিতা জামশেদ মেম্বার। তিন জুন থেকে এ পর্যন্ত কয়েকবার ভিন্ন ভিন্ন সময়ে তাদের মাছ ধরার স্টাফ (নায়া) দের থেকে প্রায় এক লক্ষ টাকা চাঁদাবাজী করে জামশেদ মেম্বার ও তার সঙ্গীরা। তারা এ ঘটনায় থানায় অভিযোগ করেছেন বলেও জানান সংবাদ সম্মেলনে।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন মগধরা ইউনিয়ন ৮ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা ওমর ফারুক সুমন, তিনি মগধরা ইউনিয়ন যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক। এসময় আরও বক্তব্য রাখেন মগধরা ইউনিয়ন বিএনপির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মো. ফুলমিয়া, মো. ইলিয়াস ও নাছির উদ্দীন। রিফাত হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় দায়ের করা মামলার এ আসামীরা আরও জানান, তারা বর্তমানে জামিনে রয়েছে।